শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১১:১৯ অপরাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদন।
লাল মার্ক করার ভিতরে যাকে দেখছেন উনি হচ্ছে আল মামুন।
সাতক্ষীরা জেলার অন্তর্গত শ্যামনগর উপজেলা ।সোনার মোড়,গ্রামের মোঃ শামছুর রহমানের বড় ছেলে মোঃআব্দুল্লাহ আল মামুন (৩৮) শ্যামনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের অঙ্গ তাঁতী লীগের সভাপতি, সদরে মোটর সাইকেল পরিবহন মালিক সমিতির লিঃ সাধারণ সম্পাদক, ও মোঃ ছাবের মিস্ত্রি, আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্যর এস এম জগলুল হায়দারে সহযোগী মোঃ ছাবের মিস্ত্রি,ও সাবেক সংসদ সদস্য জগলুল হায়দারের ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে আসে আব্দুল্লাহ আল মামুন,
https://www.facebook.com/share/v/j1LsRjoSfLL131nh/
এই নিউজের ভিডিও নিউজ সরাসরি দেখতে উপরের লিঙ্গে টাচ টাচ করুন এবং ফেসবুক পেজকে ফলো করে সঙ্গে থাকুন।
মঞ্চে বসে আছে লাল মার্ক করার ভিতরে উনি হচ্ছে আল মামুন
একই উপজেলার মিঠা চন্ডিপুর গ্রামের মৃত শুকুর আলীর বড় ছেলে মোঃ রেজাউল ইসলাম রেজা,(৪০)এই রেজাউল ইসলাম রেজা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চাঁদাবাজি প্রকাশ্যে হত্যার হুমকি নারী ধর্ষণ গুম চালিয়েছে,আব্দুল্লাহ আল মামুনের নেতৃত্বে, এছাড়াও মোটর সাইকেল সমিতির লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ লোপাঠ করেছে, ভোটের সময় সংসদ সদস্য পরিবর্তন হওয়ার পরও।সাবেক সংসদ সদস্য এস এম আতাউল হক দোলনের ক্ষমতার বলে সাধারণ মানুষের উপরে নির্যাতন অত্যাচার হয়রানি করেছে ,শ্যামনগর সদর মোটর সাইকেল সমিতির অন্যতম সময় নিয়ন্ত্রণকারী মোঃ গোলাম মোস্তফা কে বিনা অপরাধে তার উপরনির্বিকারে অত্যাচার চালিয়েছে যার সম্পূর্ণ হুকুমদাতা হচ্ছে আব্দুল্লাহ আল মামুন ও মোঃ রেজাউল ইসলাম রেজাদের নিজস্ব তৈরিকৃত সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে মোঃ গোলাম মোস্তফা উপরে হামলা করে। এই হুকুমদাতাদের বিরুদ্ধে এমন কোন অভিযোগ যে নেই তা না এলাকায় গিয়ে খবর নিয়ে জানা গিয়েছে যে এদের নামে একাধিক অভিযোগ আছে বিভিন্ন জায়গায় সন্ত্রাসী মূলক কার্যকর্ম অত্যাচার চাঁদাবাজি খুন গুম হুমকি-ধমকি অসামাজিক কার্যকলাপ জমি দখল বাড়ি দখল নারী ধর্ষণ এমন কোন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড নেই যে এদের দ্বারা হয়নি।গ্রামের মানুষ আতঙ্কে বসবাস করছিল কোন কিছুই প্রতিবাদ করার সৎ সাহস কারোরই ছিল না।তার একটাই কারণ যেকোনো সময় তাদের সন্ত্রাসী বাহিনীর শিকার হতে হবে। এই সকল ঘটনার বিষয় নিয়ে শ্যামনগর থানায় মামলা করতে গেলে শ্যামনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের, সভাপতি, সাবেক সংসদ সদস্য এস এম জগলুল হায়দার, সাধারণ সম্পাদক সাবেক সংসদ সদস্য এস এম আতাউর হক দোলন, এদের প্রভাবে থানায় মামলা অভিযোগ জিডি নিতে চায় না।
লাল মার্ক করার ভিতরের পাঞ্জাবি পড়ে আছে উনি হচ্ছে আব্দুল আল মামুন।
আর এই ভাবেই প্রশাসনকে বুড়ি আঙ্গুল দেখিয়ে সমিতির লক্ষ লক্ষ টাকা টাকা আত্মসাৎ করেছে। আরো জানা যায় যে সাধারণ শ্রমিকদের কাছে থেকে যে গত ৫ই আগস্ট আওয়ামী লীগের স্বৈরাচারী হাসিনা সরকার পতনের পর আবারো বর্তমান জামাত বিএনপির প্রভাব খাটিয়ে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে যাচ্ছে,এই সন্ত্রাসী চাঁদাবাজীদের আইনের আওতায় নিয়ে এসে কঠোরতম স্বাস্থ্যের ব্যবস্থা করা হোক এটাই শ্যামনগর বাসি ও শ্রমিকদের দাবি জানাই বর্তমান সরকার ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে।
লাল মার্ক করা প্রথমেই বাঁ দিক থেকে বসে আছে উনি হচ্ছে আব্দুল আল মামুন
