শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১১:১৭ অপরাহ্ন
হেলথী:
১. সকালের নাস্তাবেন না:
আপনি যদি আপনার কাজগুলো করতে পারেন, তাহলে আপনি যদি আপনার মধ্যে কোনো কাজ করতে পারেন না। নাস্তা না করতে উল্টো উদযাপন হতে পারে। একটি স্বাস্থ্যকর নাস্তার উদাহরণ হতে পারে: ফল, কর্ণ ফ্লেক্স, টস্ট, ডিম এবং দুধ।
২. ঠিকভাবে বিশ্বাস ব্রাশ করুন:
উল্লেখ্য জানেন না কিভাবে সঠিকভাবে ব্রাশ করতে হয়। টানটান এবং মাড়ির অনেক ক্ষতি হয়। পেন্সিলের মতো করে টুথব্রাশ ধরুন এবং ২ মিনিটের জন্য ব্রাশ করুন। দোয়া, মাড়ি, জিহ্বা অনেক ব্রাশ করতে হবে। প্যান্ট ডেন্টিস্ট এর কাছে যান।
৩. বিড়ালকে অনুকরণ করুন:
ঘুম থেকে উঠার পর কিছুক্ষণ স্ট্রেচিং করুন। প্লাগ সার্কুলেশন দ্রুত হবে, পাকতন্ত্র কাজ শুরু করবে এবং ব্যাক পেব্লাড পরিমাপ করা যাবে।
৪. নিজের ধর্মে রাত দিন:
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি একটি গবেষণা অনুযায়ী ধর্ম বিশ্বাস এবং কাজ মানুষের মনকে প্রফুল্লকে।
৫. পেঁয়াজ, রসুন গ্রহণ করুন:
পেঁয়াজ, রসুনে আছে সেই সকল উপাদানের জন্য অনেকগুলো প্রক্রিয়া। এরা ব্লাড প্রেসার ও কোলেস্টরল কমায় এবং অনেক রোগের কোলও দূর করে। কে টাপউনের চাই হেলল্ড ইন্সটিউট রিসার্চ অনুযায়ী গঠন রসুন চাইল্ডহুড ইনফরক প্রতিরোধে ভূমিকা গঠন। তাপে আবার গুনাবলি নষ্ট হয়ে যায়। তাই ভালোই ভালো।
৬. হাঁড়ের যত্ন প্রতিদিন:
দুধ বা দই থেকে আপনার প্রতিদিনের রাজনৈতিক ক্যালসিয়াম গ্রহণ করতে পারেন। আপনার অস্থির হবে। ৩০ বছর আগের পরে আপনার অস্থিরতা কমতে থাকে। আলাদা কম করে দেখতে প্রতিদিনের জিউটি ২০০ মি.গ্রা. ক্যালসিয়াম প্রয়োজন।
৭. পরিমিত মসলাযুক্ত খাবার গ্রহণ:
ঝাল, মসলাদার খাবার গ্রহণে এনডোরফিন হরমন নিঃসৃত হয়। এই হরমন ব্যাথা দূর করে এবং ব্যায়ামের পর ভালো ভাবদান করে। তবে, অতিরিক্ত মসলযুক্ত খাবার গ্রহণ পরিমিত সীমার মধ্যে রাখা উচিত।
৮. ক্যান্সার পাসে টমেটো:
টমেটোতে আছে লাইসোপিন, যা ক্যান্সারে সাহায্য করে। এছাড়াও, আপনাকে ধন্যবাদ জানাতে ভিটামিন সি। আর শুধু সম্পূর্ণ টমেটোই না, রান্না করা টমেটোও অনেক প্রস্তাব কর।
৯. পর্যাপ্ত ভিটামিন সি গ্রহণ:
প্রতিদিন আমাদের জয় ৯০ মি.গ্রা. ভিটামিন সি প্রয়োজন। ফ্রেশ ফলমূল আর শাকসবজি গ্রহণের জন্য এই চাহিদা পূরণ করা যায়। কমলা আর পেয়ারা ভিটামিন সি এর ভালো উত্স হতে পারে।
১০. ফলিক এসিড গ্রহণে অবহেলা নয়:
স্বাস্থ্যগত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের এবং গভর্বতীর কাছে ফলিক এসিড গ্রহণ করা উচিৎ। ফলিক এ গার্ভজাতীয় শিশুদের বাইনা বিফিডাসিড থেকে বাঁচানো। ক্যান্সার আরও এর ভূমিকা আছে। ফলিক এসিড পাওয়া যায় সবুজ শাকসবজি, ফল এবং কলিজায়।
১১। ভিটামিন এ কে প্রবেশ করা যাবে না:
ভিটামিন এ এবং বিটা ক্যারোটিন মানবতা ইমিউনিটি সিস্টেমকে করে। ভিটামিন এ এর উৎসগুলো হল: কলিজা, দুগ্ধজাত পণ্য, সবুজ এবং হলুদ শাকসবজি, আম ইত্যাদি।
১২. পর্যাপ্ত পানি গ্রহণ:
ব্যায়ামের সময় কোনো সফট্ ড্রিংকস্ বা এনার্জি ড্রিংকস্ পুলিশ উচিৎ নয়। শরীর, শরীর হাইড্রেটেডের জন্য পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। জিমের ছোটো এক্সারসেশান সেশনে এনার সিস্টেম ড্রিংকস শরীর ড্রিংকস পাওয়া গ্লুকোজ আগে বার্ন পান করবে। অন্য কষ্টের ব্যায়াম করার পরও আশানুরূপ ফল পাওয়া যাবে না।
