জামালপুরকে দেওয়ান সাম গ্রাম চর আমখাওয়ান ইউনিয়নের চর চর্যার সকাল সকাল সংবাদ সংবাদ সম্মেলনে লড়তে হয় আক্তভোগী আবদুলস ও তার ভাই সাইফ। ২৭শে সেপ্টেম্বর সকাল ১০ঃ০০ ঘটি সকাল সকাল এই সংবাদ সম্মেলন হয়। সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করে আব্দুল সামাদ বলেন, সকালের বাজারের উত্তর বা দাদারে আমরা দোকান ভাড়া দিয়েছি ও নিজের দোকানে আসছি। কিন্তু পাশের জমির মালিক ৮ যশমত আলীর হাসান আলি ও বহিরাগত সন্ত্রাসীদের সাথে নিয়ে ৬/২০২৪ রাতের আধারে আমাদের বিল্ডিং ঘরের ওয়ালদের দেয়। আইনকে শ্রদ্ধা করে আমরা এই বিষয়ে বদি দেওয়ানগঞ্জ মডেলের একটি প্রশ্ন তুলে ধরেছি, যেটার বিচার কার্যক্রম চলছে।
এই বিষয়কে কেন্দ্র করে স্থানীয়ভাবে চারবার শালিশের ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু কোন বারোই যমত ও তার ছেলেরা শালিশী আমিনি। সব শেষ ১৭/৯/২০২৪ আশেপাশ সদস্য সদস্যদের থেকে বড় বর্তমান সদস্যদের উপস্থিতিতে একটি সালিশের বাধ্য করা হয়। সালিশ নাম বিচারক গণসভার বিষয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য যেভাবে সে খুঁতখুঁত করে তাকে রায় দেয়। কিন্তু বিচারকদের সেই রায়ে না যশম ও তার ছেলেরা।
থেকে তারা ব্যবহার করে আমাদেরকে ষড়যন্ত্র শুরু করে। যার কারনে গত ২৩ সেপ্টেম্বর লঙ্কার চর সকালের বাজারের পশ্চিমে বাজারের সামনে তাদের নিজস্ব জমির ভিত্তিতে কিছু চারা রোপন করা হয়েছিল। যে গাছগুলো নিজেরাই খুঁজে আমাদের লোকদের কাছে সংবাদ সংবাদ প্রকাশ করেছে ও দেওয়ানগঞ্জে আমাদের কাছে অভিযোগ দাল করেছে। আমার ভাতিজা সাগর ও স্বাতন্ত্র্য রিপনের একজন ব্যক্তির তারা অভিযোগ করেন। কেননা অভিযোগের জন্য কোন অংশ নেই তা জানাতে মিথ্যে মনগড়া তারা সংবাদ প্রচার করেছে। আমরা তাদের মনে সংবাদের তীব্র নিন্দা প্রকাশ করছি।
অন্য একটি ভোগী সাইফুল ইসলাম জানান, জশমতার ছেলে হাসান আলী ইসলাম ও এলাকাবাসী সালিশে বিজয়ে না। তারা আমাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের বিষড়যন্ত্র করছে। আমরা তাদের এই পদ্ধতির কঠোর নিন্দা করতে চাই।