অনলাইন ডেক্স রিপোর্ট
আসন মোট পালিশের ৩২ ভাগ ভোটপডিট হয় দ্বীপজেলা মেঘনা-তেতুলিয়া ও সাগরের ১৯২ ভোট অভয়াশ্রমে। আগের বছর লক্ষ্যমাত্রা শুরু হয়েছে এক বার ৮৫ হাজার মেট্রিক টন, যা গত বছর চেয়েও বেশি।
বর্তমান অন্তর্বর্তী অন্তর্বর্তী স্বাধীন সরকার ভারতে দুই হাজার ৪২০ টন ইলিশ রপ্তানি অনুমতির খবরে ভো ইলিশের স্বাস্থ্য অস্বস্তি দেখা।
গত দুদিন ভোলার বিভিন্ন মাছ বাজার দেখা যায়, দেশের ৭০০ গ্রাম শহরের আমাদের ইলিশ মাছ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেই। আর বড় বড় সাইজ ইলিশের দামের ওপর। স্থানীয় বাজার বাজার ইলিশের দাম বৃদ্ধি পাওয়া
পাঙ্গাস-তেলাপিয়া বলে হিমশিম হচ্ছে, ইলিশ তো দূরের কথা
খুচরা স্বাধীনতার উপরে ২৫০ গ্রাম একক মাছের বিনিময়ে দামে ৭০০ টাকা কেজি দরে, ৫০০ গ্রাম শহরের ইলিশ হচ্ছে এক হাজার, আর ৭০০ গ্রাম ইলিশ থেকে ১৩৫০ টাকা কেজি দরে দেওয়া হচ্ছে। তালিকাভূক্ত গত কয়েকদিনের ব্যাবধানে দামাছে ১৫০ থেকে ২০০ ক্রও বেশি।
ইলিশ মাছ বিক্রেতা আলমগীর জানান, আত থেকে বেশি দাম দিয়ে মাছড় সম্প্রদায় আনি। আমাদের দামে কিনি দামেই যেমন ব্যবহার করতে হয়। তবে, চাঁদপুর, খুলনা সহ ঢাকা বিভিন্ন অঞ্চলের বড় পাইকারদের আড়ত থেকে এখন আর ইলিশ পাওয়া সম্ভব নয়, দাম দিয়ে দেখতে তারা বড় না হওয়ার কারণে। তবে তারা ছোট ইলিশ কেন না। টেবিল ছোট ইলিশগুলোই আমরা উদ্ভাবন করি। তাও বেশি দামে ব্যাপক আনতে হয়।
তেঁতুলিয়া নদী পথ বাবুল মাঝি বলেন, ইলিশ মাছের দাম কি অধিকার? আড়তে আগেও যে দামে বেচতাম এখনো এই দামেই বেচি (বিক্রি)। নদীতে মোটামুটি ভালো মাছ পাক। তবে কয়েকদিন ধইরা বড় ইলিশের অনেক চাহিদা।
দৌলতখান রাজনৈতিক চরপাতা ইউনিয়নের নব মাঝি বলেন, খোলাখুলি নিরাপত্তা ইলিশের দামীর নিশ্চিত। কিন্তু বাড়তি দামে আমরা আড়তে ইলিশ কিনতে পারি না। আবার যত ক্রমাক মাছ বিক্রি করি তার উপর ১০ ভাগ শক্তি আড়দার সব আড়তদারদের।
সাধারণ উন্নয়ন ফারুক জানান, ইলিশের স্বাস্থ্য নৈরাজ্যের কারণে আমরা ভোলার মধ্যবিত্ত ওবিত্তরা ঠিকমতো ইলিশ খেতে পারি না। অসাধু মালিকানা সিনেটের মাধ্যমে বড় ইলিশ ঢাকা সহ দেশের অন্যান্য দেশের ওপর স্থানীয়ভাবে ছোট ইলিশের দামের ওপর ক্রিম চাপ তৈরি করে। এর ফলে ছোটরা ইলিশের দাম বাড়াচ্ছে। যা বর্তমানে আমাদের ক্রয়ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ।
কিচেন বাজারে মাছ নিতে আসা গৃহিণী শারমিন আক্তার জানান, অনেকক্ষণ বাজার দামাদামি সর্বদা। কিন্তু ইলিশ মাছের দাম আমার স্থানের জন্য, ছোট ইলিশের দামও অনেক বেশি। মাছ তোমায় কিনতে হবে, এখন পুকুরে চাষ করতে হবে।
নিরাপদ সাইফুল আলম জানান, বাজার মনিটরিং না করার ফলাফল ইলিশের স্বাস্থ্য নৈরাজ্য। বিক্রেতারা সব সময়ই সুযোগসন্ধানী। তাদের অজুহাতের শেষ নেই। ভারতে স্বাধীনভাবে ইলিশ মাছেরপ্তানির খবর প্রকাশই ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট করে দাম পাওয়ার করেছেন। তিনি উল্টো প্রশ্ন জানতে চাইলেন, ভোলায় কি ইলিশের আকাল বর্ণনা? যে দাম দাম কিনতে হবে।
ভোলারল ও তুলাতুলি মৎস্য আড়ত বর্ণনারা বলেছেন, বড় ইলিশের দাম বেশি পছন্দের চাহিদা। পিকার দাম বেশি দিয়ে দেখতে বড় ইলিশ কিনছেন। তারা ভারতে রাপ্তানির জন্য মাছ কেন। তবে আমরা ভোলার আড়তদার মাছ মজুদ করি না।
বড় নদী পথই বড় মাছ ঢাকা সহ অন্যান্য অংশে দেখা যাচ্ছে অভিযোগ তাদের। যার কারণে ভোলায়লিশের তীব্র প্রভাব।
ভোলা জেলা কৃষি বিপণন ঢাকা পরিচালক মোঃ সোহেল পোস্টকে কমিশন, গত আমরা বাজার মনিটরিং করছি। এটা আমাদের রুটিন ওয়ার্ক। কোনো বিক্রেতার বিরুদ্ধে যদি অভিযোগ পাওয়া যায়, তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।